বিবিধ প্রশ্নোত্তর/ফাতাওয়া

আল্লাহ বলেন, ব্যভিচারী পুরুষ ব্যভিচারিণী নারী ব্যতীত বিবাহ করে না এবং ব্যভিচারিণী নারী ব্যভিচারী পুরুষ ব্যতীত বিবাহ করে না’ (নূর ৩)। আয়াতটির সঠিক মর্মার্থ কি?

উক্ত আয়াত দ্বারা উদ্দেশ্য হ’ল, কোন সৎকর্মশীল পুরুষের জন্য কোন ব্যভিচারিণী নারীকে বিবাহ করা বৈধ নয়, যতক্ষণ না সে তওবা করে। অনুরূপ এর বিপরীত। অর্থাৎ তওবা করলে বিবাহ করা জায়েয। ইমাম আহমাদ বলেছেন, কোন সৎকর্মশীল পুরুষের সাথে কোন ব্যভিচারিণী নারীর বিবাহ শুদ্ধ হবে না, যতক্ষণ না সে তওবা করে। অনুরূপ কোন সতী নারীর সাথে কোন ব্যভিচারী পুরুষের বিবাহ শুদ্ধ হবে না, যতক্ষণ না সে তওবা করে (ইবনু কাছীর, তাফসীর সূরা নূর ৩ আয়াত) ।

ইসলামিক ইমেইল নিউজলেটার
নতুন পোস্ট প্রকাশিত হলে সরাসরি আপনার ই-মেইল ইনবক্সে পেতে সাবস্ক্রাইব করুন।
icon

১টি মন্তব্য

  1. ইসলামী জীবন বিধান জানা ফরজ। বর্তমান দুনিয়া এই বিধানকে ভুল ভাবে ব্যাখ্যা করে অনেক অসাধু ব্যক্তি নিজের স্বার্থ উদ্ধার করার জন্য প্রচার করে যাচ্ছে, তাই সঠিক কোনটি এবং ভূল কোনটি এটা বুঝে উঠা সবার পক্ষে কঠিন। এই মূহুর্তে ইসলামিক অনলাইন মিডিয়া যে পরিশ্রম করছে সেটাকে ধন্যবাদ না জানায়ে পারছি না। ধন্যবাদ।

মন্তব্য করুন

Back to top button