বিবিধ প্রশ্নোত্তর/ফাতাওয়া

১০১টি প্রশ্নের উত্তর!

সকল নবী-রাসূলের জানা-অজানা অসংখ্য তথ্য এক জায়গায় পাবেন ১০১টি প্রশ্নোত্তরের মাধ্যমে। সংগ্রহে রাখতে পারেন এই মূল্যবান ভাণ্ডারটি। (by “Talha Khaled”)

370. প্রশ্নঃ সর্বপ্রথম নবী কে?
উত্তরঃ আদম (আঃ)।

371. প্রশ্নঃ কোন নবীর পিতা-মাতা কেউ ছিল না?
উত্তরঃ আদম (আঃ)।

372. প্রশ্নঃ আদম (আঃ)এর শারিরীক দৈর্ঘ কত ছিল?
উত্তরঃ ৬০ হাত।

373. প্রশ্নঃ কোন নবী পিতা ছাড়াই মায়ের গর্ভে এসেছিলেন?
উত্তরঃ ঈসা (আঃ)।

374. প্রশ্নঃ কোন নবী নিজ জাতিকে ৯৫০ (সাড়ে নয়শত) বছর দাওয়াত দেন?
উত্তরঃ নূহ (আঃ)।

375. প্রশ্নঃ কোন নবীর মোজেযা চিরন্তন, যা কখনো বিলীন হবে না। উহা কি?
উত্তরঃ মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)। উহা হচ্ছে আল কুরআন।

376. প্রশ্নঃ কোন নবীকে আল্লাহ দীর্ঘকাল কঠিন অসুখ দিয়ে পরীক্ষা করেছিলেন? কিন্তু তিনি ধৈর্য ধারণ করেছিলেন?
উত্তরঃ আইয়্যুব (আঃ)।

377. প্রশ্নঃ কোন নবী পশু-পাখী, বাতাসের সাথে কথা বলতেন?
উত্তরঃ সুলাইমান (আঃ)

378. প্রশ্নঃ পিতা-পুত্র উভয়েই নবী। কিন্তু উভয়কেই ইহুদীরা হত্যা করেছিল?
উত্তরঃ যাকারিয়া ও ইয়াহইয়া (আঃ)।

379. প্রশ্নঃ কোন নবীকে আল্লাহ আসমানী কিতাব যাবুর দিয়েছিলেন এবং লোহা তাঁর হাতে নরম হয়ে যেত?
উত্তরঃ দাউদ (আঃ)

380. প্রশ্নঃ “উলুল আযমে মিনার্ রুসুল” বা দৃঢ়পদ সম্পন্ন নবী কাদেরকে বলা হয়?
উত্তরঃ তাঁরা হচ্ছেন পাঁচ জন: নূহ, ইবরাহীম, মূসা, ঈসা ও মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহিম ওয়া সাল্লাম)।

381. প্রশ্নঃ কোন চারজন নবী সকলেই আরব বংশদ্ভূত?
উত্তরঃ হুদ, ছালেহ, শুআইব ও মুহাম্মাদ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহিম ওয়া সাল্লাম)।

382. প্রশ্নঃ কোন দুজন সহোদর ভাই দুজনই নবী?
উত্তরঃ ইসমাঈল ও ইসহাক এবং মূসা ও হারূন (আঃ)

383. প্রশ্নঃ কোন নবীকে মাছে গিলে ফেলেছিল? দুআ করার পর আল্লাহ তাকে মুক্তি দিয়েছেন?
উত্তরঃ ইউনুস (আঃ)

384. প্রশ্নঃ কোন দুজন নবীর স্ত্রীরা কাফের ছিল?
উত্তরঃ নূহ ও লূত (আঃ)

385. প্রশ্নঃ কোন নবীকে আল্লাহ আদ জাতির নিকট প্রেরণ করেছিলেন?
উত্তরঃ হুদ (আঃ)

386. প্রশ্নঃ কোন দুজন নবীকে বৃদ্ধ বয়সে আল্লাহ সন্তান দিয়েছিলেন? অথচ তাদের স্ত্রীগণ বন্ধ্যা ছিলেন?
উত্তরঃ ইবরাহীম ও যাকারিয়া (আঃ)

387. প্রশ্নঃ কোন নবীর ছেলেকে কুফরীর কারণে আল্লাহ ডুবিয়ে মেরেছিলেন?
উত্তরঃ নূহ (আঃ) এর ছেলে কেনানকে।

388. প্রশ্নঃ কোন নবীর সমপ্রদায়ের লোকেরা ওযনে কম দেয়ায় খ্যাতি অর্জন করেছিল?
উত্তরঃ শুআইব (আঃ)এর সমপ্রদায়ের লোকেরা।

389. প্রশ্নঃ পবিত্র কুরআনে কয়জন নবীর নাম উল্লেখ আছে?
উত্তরঃ ২৫ জন।

390. প্রশ্নঃ কুরআনে উল্লেখিত পঁচিশ জন নবীর নাম উল্লেখ কর। উত্তরঃ আদম, ইদরীস, নূহ, হূদ, ছালেহ, ইবরাহীম, লূত, ইসমাঈল, ইসহাক্ব, ইয়াকূব, ইউসূফ, শুআইব, আইয়্যুব, যুল কিফল, মূসা, হারূন, দাউদ, সুলাইমান, ইল্য়াস, আল ইয়াসা, ইউনুস, যাকারিয়া, ইয়াহইয়া, ঈসা ও মুহাম্মাদ (ছাল্লাল্লাহু আলাইহিম
ওয়া সাল্লাম)।

391. প্রশ্নঃ মারইয়াম বিনতে ইমরান কোন নবীর দায়িত্বে প্রতিপালিত হন?
উত্তরঃ যাকারিয়া (আঃ)

392. প্রশ্নঃ কোন নবী কাঠুরে ছিলেন?
উত্তরঃ যাকারিয়া (আঃ)।

393. প্রশ্নঃ কোন নবী বৃদ্ধাবস্থায় আল্লাহর কাছে সন্তান চেয়েছিলেন? আর আল্লাহ তাঁর প্রার্থনাও মঞ্জুর করেছিলেন।
উত্তরঃ যাকারিয়া (আঃ)।

394. প্রশ্নঃ কোন্ নারী বন্ধ্যা ও বৃদ্ধা হওয়ার পরও সন্তান লাভ করেছিলেন?
উত্তরঃ যাকারিয়া (আঃ) এর স্ত্রী।

395. প্রশ্নঃ কোন নবীকে বলা হয় আল্লাহর কালেমা ও তাঁর রূহ?
উত্তরঃ ঈসা (আঃ)।

396. প্রশ্নঃ জনৈক মহিয়সী রমণী ও তাঁর সন্তানকে পবিত্র কুরআনে “জগতবাসীর জন্য নিদর্শন হিসেবে আখ্যা দেয়া হয়েছে”? তাঁরা কে কে?
উত্তরঃ মারিয়াম বিনতে ঈমরান ও তাঁর সন্তান ঈসা (আঃ)।

397. প্রশ্নঃ ইউসূফ (আঃ) এর সহদোর ভাইয়ের নাম কি ছিল?
উত্তরঃ বেনিয়ামীন।

398. প্রশ্নঃ কোন নবী নিজের হাতে রোজগার করে সংসার চালাতেন?
উত্তরঃ দাউদ (আঃ)

399. প্রশ্নঃ কোন নবী সারাবছর একদিন রোযা রাখতেন, আরেকদিন রাখতেন না?
উত্তরঃ দাউদ (আঃ)

400. প্রশ্নঃ দাউদ (আঃ)কে কোন গ্রন্থ দেয়া হয়েছে?
উত্তরঃ যাবুর।

401. প্রশ্নঃ ইউনূস (আঃ)কে কোন জাতির নিকট নবী হিসেবে প্রেরণ করা হয়েছিল?
উত্তরঃ নিনুওয়া এলাকার লোকদের নিকট।

402. প্রশ্নঃ কোন্ নবী জেল খেটেছেন?
উত্তরঃ ইউসুফ (আঃ)।

403. প্রশ্নঃ ইউসুফ নবীর জেল খাটার কারণ কি?
উত্তরঃ মিসরের রাণীর অন্যায় আবদার প্রত্যাখ্যান করার কারণে।

404. প্রশ্নঃ ইউসুফ (আঃ) কতদিন জেল খেটেছেন?
উত্তরঃ ৭ বছর।

405. প্রশ্নঃ কোন মহান ব্যক্তি নিজে নবী ছিলেন, তাঁর পিতা, তাঁর দাদা এবং পরদাদাও নবী ছিলেন?
উত্তরঃ ইউসুফ (আঃ)। তাঁর পিতা ইয়াকূব (আঃ), দাদা ইসহাক (আঃ) ও পরদাদা ইবরাহীম (আঃ)।

406. প্রশ্নঃ কোন নবী মিসরের খাদ্য মন্ত্রী হয়েছিলেন?
উত্তরঃ ইউসুফ (আঃ)

407. প্রশ্নঃ যে রমণী ইউসুফ (আঃ)কে বিভ্রান্ত করতে চেয়েছিলেন তার নাম কি?
উত্তরঃ জুলাইখা।

408. প্রশ্নঃ কোন নবীকে ছামূদ জাতীর নিকট প্রেরণ করা হয়?
উত্তরঃ ছালেহ (আঃ)কে।

409. প্রশ্নঃ ছালেহ (আঃ) এর মোজেযা কি ছিল?
উত্তরঃ উটনী।

410. প্রশ্নঃ নূহের সমপ্রদায়কে তুফান দ্বারা ধ্বংস করার পর সর্বপ্রথম কোন নবীর সমপ্রদায়ের লোকেরা মূর্তি পুজায় লিপ্ত হয় এবং আল্লাহ তাদেরকে প্রচন্ড ঝড় দ্বারা ধ্বংস করে দেন?
উত্তরঃ হূদ (আঃ)।

411. প্রশ্নঃ কোন নবীকে আবুল আম্বিয়া বা নবীদের পিতা বলা হয়?
উত্তরঃ ইবরাহীম (আঃ)।

412. প্রশ্নঃ কোন নবীর জীবনের বিনিময়ে আল্লাহ বিরাট একটি প্রাণী প্রেরণ করেছিলেন?
উত্তরঃ ইসমাঈল (আঃ)

413. প্রশ্নঃ ইবরাহীম (আঃ) যখন ইসমাঈলকে যবেহ করার জন্য নিজের সিদ্ধান্তের কথা বললেন, তখন ইসমাঈল (আঃ) জবাবে কি বলেছিলেন?
উত্তরঃ “পিতা! আপনাকে যা আদেশ করা হয়েছে, তা বাস্তবায়ন করুন। আল্লাহ চাহেতো আপনি আমাকে ধৈর্য ধারণকারী পাবেন।” (সূরা সাফাতঃ ১০২)

414. প্রশ্নঃ ইবরাহীম (আঃ)এর পিতার নাম কি ছিল? তারকাজ কি ছিল?
উত্তরঃ আযর। সে মুর্তি বানাত ও বিক্রি করত।

415. প্রশ্নঃ কোন নবীকে তাঁর সমপ্রদায়ের লোকেরা আগুনে নিক্ষেপ করেছিল?
উত্তরঃ ইবরাহীম (আঃ)।

416. প্রশ্নঃ কোন নবীকে খালিলুল্লাহ বলা হয়?
উত্তরঃ ইবরাহীম (আঃ)কে।

417. প্রশ্নঃ কোন্ নবী সর্বপ্রথম মানুষকে বায়তুল্লাহর হজ্জ করার জন্য আহবান করেন?
উত্তরঃ ইবরাহীম (আঃ)।

418. প্রশ্নঃ কোন্ বাদশা ইবরাহীম (আঃ)কে অগ্নিকুন্ডে নিক্ষেপ করে?
উত্তরঃ নমরূদ।

419. প্রশ্নঃ কি অপরাধে ইবরাহীম (আঃ)কে আগুনে নিক্ষপ করা হয়েছিল?
উত্তরঃ তিনি মূর্তী ভেঙ্গেছিলেন।

420. প্রশ্নঃ কোন নবী তাঁর ছেলেকে সাথে নিয়ে কাবা ঘর নির্মাণ করেন? উত্তরঃ ইবরাহীম (আঃ) তাঁর ছেলে ইসমাঈল (আঃ)কে নিয়ে কাবা ঘর নির্মাণ করেন।

421. প্রশ্নঃ ইবরাহীম (আঃ)এর স্ত্রী এবং ইসহাক (আঃ)এর মাতা তাঁর নাম কি?
উত্তরঃ সারা।

422. প্রশ্নঃ ইবরাহীম (আঃ)এর কোন ছেলেকে আল্লাহ যবেহ করার আদেশ করেছিলেন?
উত্তরঃ ইসমাঈল (আঃ)কে।

423. প্রশ্নঃ ইসমাঈল (আঃ)এর মাতার নাম কি?
উত্তরঃ হাজেরা।

424. প্রশ্নঃ ইসমাঈল (আঃ) মক্কায় যেখানে থাকতেন সে জায়গাটার নাম কি?
উত্তরঃ কাবা ঘরের হাতীমে তিনি থাকতেন। জায়গাটির আরেক নাম হিজরে ইসমাঈল।

425. প্রশ্নঃ ইবরাহীম (আঃ) পুত্র ইসমাঈলকে যবেহ করার জন্য কোথায় নিয়ে গিয়েছিলেন?
উত্তরঃ মিনায়।

426. প্রশ্নঃ ইবরাহীম (আঃ) কোথায় জন্ম গ্রহণ করেন?
উত্তরঃ ইরাকে।

427. প্রশ্নঃ ইবরাহীম (আঃ) কোথায় বসতি স্থাপন করেন?
উত্তরঃ ফিলিস্তিনে।

428. প্রশ্নঃ ইবরাহীম (আঃ) নিজ স্ত্রী ও শিশু সন্তান ইসমাঈল কোথায় রেখে আসেন? তখন সে জায়গার অবস্থা কেমন ছিল?
উত্তরঃ মক্কায়। তখন মক্কা জনমানবহীন স্থান ছিল।

429. প্রশ্নঃ কোন নবী জন্ম লাভের পর, তার মাতা তাকে বাক্সে ভরে নীল নদে ভাসিয়ে দেন এবং কেন?
উত্তরঃ মূসা (আঃ)। এ জন্যে যে, জালেম বাদশা ফেরাউন বানী ইসরাঈলের সকল শিশুপুত্রকে হত্যা করার নির্দেশে দিয়েছিল।

430. প্রশ্নঃ কোন নবী নিজ শত্রুর বাড়ীতে লালিত-পালিত হন?
উত্তরঃ মূসা (আঃ)।

431. প্রশ্নঃ মূসা (আঃ)কে কোন কাফের বাদশার নিকট ইসলামের দাওয়াত দিয়ে প্রেরণ করা হয়েছিল?
উত্তরঃ ফেরাউনের নিকট।

432. প্রশ্নঃ মূসা (আঃ) লাঠি দ্বারা পাথরে আঘাত করলে কতটি ঝর্ণা নির্গত হয়েছিল?
উত্তরঃ ১২টি।

433. প্রশ্নঃ কোন নবী আল্লাহকে দেখতে চেয়েছিলেন?
উত্তরঃ মূসা (আঃ)।

434. প্রশ্নঃ ফেরাউন তার দলবল নিয়ে কোন্ সময় মূসা (আঃ) ও তাঁর সাথীদেরকে ধাওয়া করে?
উত্তরঃ সূর্য উঠার সময়। (সূরা শুআরাঃ ৬০ নং আয়াত)

435. প্রশ্নঃ ফেরাউন তার দলবল নিয়ে মূসা (আঃ) ও তাঁর সাথীদের
ধাওয়া করে আসলে, লোকেরা বলেছিল “আমরা তো ধরা পড়ে গেলাম” তখন মূসা (আঃ) জবাবে কি বলেছিলেন?
উত্তরঃ “তিনি বললেন, কখনই নয়; নিশ্চয় আমার পালনকর্তা আমার সাথে আছেন। তিনি আমাকে পথ দেখাবেন।” (সূরা শুআরাঃ ৬২)

436. প্রশ্নঃ কোন নবী সর্বপ্রথম জ্ঞান শিক্ষার জন্য সফর করেন এবং কার কাছে?
উত্তরঃ মূসা (আঃ)। খিজির (আঃ)এর কাছে। (সূরা কাহাফঃ৬০-৮২)

437. প্রশ্নঃ ফেরাউন মূসা (আঃ) ও তার দলবলকে ধাওয়া করে আসলে তারা কিভাবে মুক্তি পান?
উত্তরঃ মূসা (আঃ) হাতের লাঠি দ্বারা সমুদ্রে আঘাত করলে সেখানে ১২টি শুকনো রাস্তা হয়ে যায়। সেই রাস্তা দিয়ে তারা নির্বিঘ্নে পার হয়ে যান।

438. প্রশ্নঃ আল্লাহ তাআলা কিভাবে ফেরাউনকে ধ্বংসকরেন?
উত্তরঃ মূসাকে ধাওয়া করতে গিয়ে তাঁর পিছনে পিছনে সমুদ্রের শুকনো রাস্তায় নামলে আল্লাহ তাকে ডুবিয়েমারেন।

439. প্রশ্নঃ মূসা (আঃ)কে আল্লাহ কি কি মোজেযা দিয়েছিলেন?
উত্তরঃ লাঠি, শুভ্র হাত, উকুন, ব্যাঙ, রক্ত, দুর্ভিক্ষ, সমুদ্র, তুফান, ফড়িং।

440. প্রশ্নঃ মূসা (আঃ)এর হাতের লাঠিতে কি ধরণের মোজেযা ছিল?
উত্তরঃ লাঠিটা মাটিতে রেখে দিলে তা বিশাল বড় সাপে পরিণত হত।

441. প্রশ্নঃ কোন নবী মূসা (আঃ)এর উযীর ছিলেন?
উত্তরঃ হারূন (আঃ)।

442. প্রশ্নঃ কোন নবীকে কালীমুল্লাহ (আল্লাহর সাথে বাক্যালাপকারী) বলা হয়?
উত্তরঃ মূসা (আঃ)কে।

443. প্রশ্নঃ মূসা (আঃ) কোথায় আল্লাহর সাথে বাক্যালাপ করেন?
উত্তরঃ তূর পাহাড়ে।

444. প্রশ্নঃ মূসা (আঃ) একজন কিবতীকে হত্যা করেছিলেন। কখন তিনি এই হত্যাকান্ড ঘটিয়েছিলেন?
উত্তরঃ নবুওতের পূর্বে। (সূরা শুআরাঃ ১৯ ও ২০)

445. প্রশ্নঃ মূসা (আঃ)কে আল্লাহ কোন কিতাব প্রদান করেছেন?
উত্তরঃ তাওরাত।

446. প্রশ্নঃ আল্লাহ তাআলা মূসা (আঃ)কে তাওরাত কিতাব কোথায় প্রদান করেছিলেন?
উত্তরঃ তূর পাহাড়ে।

447. প্রশ্নঃ মূসা (আঃ)এর সমপ্রদায় বানী ইসরাঈলের মাথার উপর আল্লাহ কোন্ পাহাড় উঠিয়েছিলেন?
উত্তরঃ তূর পাহাড়।

448. প্রশ্নঃ মূসা (আঃ) যখন তূর পাহাড়ে গমণ করেন, তখন তাঁর অনুসারীরা একটি শির্কে লিপ্ত হয়েছিল। সেটা কি?
উত্তরঃ তারা বাছুর পুজায় লিপ্ত হয়েছিল।

449. প্রশ্নঃ কে তাদেরকে বাছুর পুজায় উদ্বুদ্ধ করেছিল?
উত্তরঃ সামেরী নামক একজন লোক।

450. প্রশ্নঃ কোন নবীর নাম পবিত্র কুরআনে সবচেয়ে বেশী সংখ্যায় উল্লেখ হয়েছে?
উত্তরঃ মূসা (আঃ)

451. প্রশ্নঃ মূসা নবীর নাম পবিত্র কুরআনে কতবার উল্লেখ হয়েছে?
উত্তরঃ ১৩১ বার।

452. প্রশ্নঃ বনী ইসরাঈলের প্রথম ও শেষ নবীর নাম কি?
উত্তরঃ তাদের প্রথম নবী মূসা ও শেষ নবী ঈসা (আঃ)।

453. প্রশ্নঃ কোন্ নবী সর্বপ্রথম কাপড় সিলাই করে পরিধান করেন?
উত্তরঃ ইদরীস (আঃ)।

454. প্রশ্নঃ কোন্ নবীর উপাধী ছিল ইসরাঈল[3]?
উত্তরঃ ইয়াকূব (আঃ)।

455. প্রশ্নঃ কোন নবীর উম্মাত বলেছিল “আপনি যদি সত্যবাদী হন, তবে আমাদের উপর আসমান থেকে শাস্তি নাযিল করুন”?
উত্তরঃ শুআইব (আঃ) এর উম্মাত। (সূরা শুআরাঃ ১৮৭)

456. প্রশ্নঃ কোন্ নবী নিজ উম্মাতের উপর বদদুআ করেছিলেন, ফলে তাদেরকে ধ্বংস করে দেয়া হয়েছে?
উত্তরঃ নূহ (আঃ)। (সূরা নূহঃ ২৬)

457. প্রশ্নঃ মূসা (আঃ) কেন মিসর ছেড়ে মাদায়েন শহরেচলে গিয়েছিলেন?
উত্তরঃ এ জন্যে যে তিনি একজন কিবতীকে হত্যা করেছিলেন। (সূরা কাসাসঃ ১৫)

458. প্রশ্নঃ দুজন নবী তাঁদের সন্তানদের উদ্দেশ্যে যে নসীহত করেছেন তা উল্লেখ করে আল্লাহ বলেন, “হে আমার সন্তানগণ নিশ্চয় আল্লাহ তোমাদের জন্য দ্বীন ইসলামকে মনোনিত করেছেন। অতএব তোমরা মুসলমান না হয়ে মৃত্যু বরণ করো না”। নবী দুজন কে কে?
উত্তরঃ ইবরাহীম ও ইয়াকূব (আঃ)। (সূরা বাকারাঃ ১৩২)

459. প্রশ্নঃ পূর্ববর্তী জাতীর মধ্যে কোন জাতী সবচেয়ে বেশী শক্তিশালী ছিল?
উত্তরঃ আদ জাতী। (সূরা ফুস্সিলাতঃ ১৫)

460. প্রশ্নঃ একজন নবী আরেক নবীর কাছে তাঁর কন্যাকে বিবাহ করার জন্য প্রস্তাব করেন। সেই নবী দুজনের নাম কি?
উত্তরঃ শুআইব (আঃ) মূসা (আঃ)এর নিকট প্রস্তাব পেশ করেন।

461. প্রশ্নঃ আল্লাহর একজন নবী কাফেরদের হেদায়াতের পথে আনতে না পেরে নিজের দুর্বলতার বিষয় উল্লেখ করে আল্লাহর কাছে দুআ করেছিলেন, “আমি পরাজিত, আপনি আমাকে সাহায্য করুন”? কে ছিলেন সেই নবী?
উত্তরঃ নূহ (আঃ)। (সূরা কামারঃ ১০)

462. প্রশ্নঃ কোন নবীর সমপ্রদায় আল্লাহকে ¯^‡Pv‡L দেখার আবেদন করেছিল?
উত্তরঃ মূসা (আঃ) এর সমপ্রদায়।

463. প্রশ্নঃ কোন দুজন নবী মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)এর আগমণের ব্যাপারে সুসংবাদ প্রদান করেছিলেন?
উত্তরঃ ইবরাহীম ও ঈসা (আঃ)।

464. প্রশ্নঃ ইয়াকূব (আঃ)এর আরেক নাম কি?
উত্তরঃ ইসরাইল।

465. প্রশ্নঃ ইউনূস (আঃ)এর আরেক নাম কি ?
উত্তরঃ যুন্ নূন।

466. প্রশ্নঃ ঈসা (আঃ)এর আরেক নাম কি?
উত্তরঃ মাসীহ।

467. প্রশ্নঃ কোন্ কোন্ নবীর নাম জন্মের পূর্বেই রাখা হয়েছে?
উত্তরঃ (ক) মুহাম্মাদ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম)এর জন্মের পূর্বেই তাঁর নাম রাখা হয়েছে আহমাদ (সূরা সফঃ ৬)। (খ) ইয়াহইয়া (আঃ) (সূরা মারইয়ামঃ ৭) (গ) ঈসা (আঃ) (সূরা আল ঈমরানঃ ৪৫) (ঘ) ইসহাক (আঃ) ও ইয়াকূব (আঃ) (সূরা হূদঃ ৭১)

468. প্রশ্নঃ আদম ও শীছ (আঃ)এর পর যিনি নবী হিসেবে এসেছেন তিনি সর্বপ্রথম কলম দ্বারা লিখেন। আল্লাহ তাঁকে সিদ্দীক হিসেবে কুরআনে আখ্যা দিয়েছেন। তাঁরনাম কি?
উত্তরঃ ইদরীস (আঃ)।

469. প্রশ্নঃ পূর্ববর্তী সমস্ত নবীর অধিকাংশ উম্মত তাঁদের সাথে কুফরী করেছে, তাঁরা যে মিশন নিয়ে এসেছিলেন তা প্রত্যাখ্যান করেছে। কিন্তু একজন নবীর উম্মত সবাই ঈমান এনেছিলেন। সেই নবীর নামকি?
উত্তরঃ ইউনুস (আঃ)। (সূরা ইউনুসঃ ৯৮)

470. প্রশ্নঃ একজন নবীকে কিশোর অবস্থাতেই আল্লাহ জ্ঞানী করেছিলেন এবং তাকে তাওরাতের শিক্ষা দিয়েছিলেন। তিনি কে?
উত্তরঃ ইয়াহইয়া (আঃ)। (সূরা মারইয়ামঃ ১২)

471. প্রশ্নঃ কোন নবী সম্পর্কে তাঁর জন্মের পূর্বেই বিজ্ঞ বলে সুসংবাদ দেয়া হয়েছিল?
উত্তরঃ ইসমাঈল (আঃ)। (সূরা হিজরঃ ৫৩)


১টি মন্তব্য

মন্তব্য করুন

Back to top button