ইবাদত সম্পর্কিত বইনির্বাচিত
বই: ছালাতুর রাসূল (ছাঃ)
ছহীহ পদ্ধতিতে নামায শিক্ষার জন্য একটি নির্ভরযোগ্য বই। বইটিতে সকল বিষয় দলিলভিত্তিক আলোচনা করা হয়েছে। বইটি পড়ে পাঠকগণ উপকৃত হবেন ইনশাআল্লাহ!
বই: ছালাতুর রাসূল (ছাঃ)
লেখক: প্রফেসর ড. মুহাম্মাদ আসাদুল্লাহ আল-গালিব
প্রকাশনায়: হাদীছ ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ
পৃষ্টা সংখ্যা: ৩০৫
পিডিএফ: ইসলামিক অনলাইন মিডিয়া
Salatur_Rasool_(sm)_4th.pdf 3.98 MB
সলাতুররসুল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম।
কোলকাতাই কোথায় পাবো কেউ জানাবেন
https://pratyabartan.com/the-satanic-verses/
রোববার আমাদের কাছে আজ্ঞাবার’ বলে খ্যাত। রোববারে আমরা শাহবাগে বসে আড্ডা দিই। আমাদের আড্ডার বিষয়বস্তু থাকে সমসাময়িক বিভিন্ন ঘটনা, বিভিন্ন আবিষ্কার ও বিভিন্ন বই নিয়ে।
গত রোববারের আড্ডায় আমাদের সাথে পিকলু দা-ও ছিলেন। পিকলু দা হলেন আমাদের সবার কাছে প্রিয় ও পরিচিত মুখ। ক্যাম্পাসে পিকলু দাকে চেনে না— এমন মানুষ খুঁজে পাওয়াই দুষ্কর। কেনই-বা চিনবে না? যে-লোক জাপান, হংকং এবং কানাডা থেকে চার চারবার ফটোগ্রাফিতে গোল্ড মেডেল পায়, তাকে আবার চিনবে না—এমন কেউ থাকতে পারে নাকি?
এ বইটি ইসলামী বই জগতের সবচেয়ে বেশি জাল এবং সঠিক তথ্যের বই। অর্থাৎ প্রচুর পরিমাণ জাল দলিল আছে। পড়লেই বিভ্রান্তির কপালে পরবেন। জনগণকে জানা প্রয়োজন যে রাসুলুল্লাহ স. প্রাথমিক অবস্থায় যেভাবে নামায পরতেন তিনি শেষ দিকে সেভাবে নামায পড়েন নি। আর মজার বিষয় হলো যে গালিব ভাই সে ব্যপারটা জানলেও তাদের পশ্রয় দিয়েছেন এ বইতে। এছাড়াও তিনি সালাতের ব্যপারে গোরামীরই পরিচয় দিয়েছেন এ বইতে। আবদুল্লাহ জাহাঙ্গীর স্যারের বইগুলো এবং “নবীজীর নামায- ড. শাইখ মুহাম্মদ ইলিয়াস ফয়সাল” বইটি পড়তে পারেন ৷আর একটা তথ্য অবশ্যই জানা জরুরি সালাত সম্পর্কিত বিষয়ে সহিহ বই নেই। তবে সবচেয়ে বেশি সহিহ দলিল পাবেন হানাফি ও শাফী মাযহাবে। বলে রাখা ভাল যে ইমাম আবু হানিফার অনেক পরে ইমাম বুখারী এসেছেন। সংকলকদের মধ্যে ইমাম আবু হানীফা ইসলামের ব্যপারগুলো যতটুকু দেখেছেন তা ইমাম বুখারী ততটুকু দেখেন নি। আমরা জানি এবং এটাই সত্য যে ইমাম বুখারীর হাদিসগ্রন্থ সহিহ। ইমাম হানীফা তো হাদিস গ্রন্থ তৈরি করেন নি তাই বিশ্বের ১০-১৫% আলেমদের মতে তিনি সঠিক না। আর এসকল আলেমরা যেহেতু বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে আছেন সুতরাং আধুনিক ছাত্রদের মনে তারা বেশি প্রভাব খাটান। আর তাদের ভুল পথে পাঠাতে ভূমিকা রাখেন। তো সবাইকে সচেতন হতে হবে। আপনি মাযহাবে থাকুন। চারটি মাযহাবের একটিতে। আহলে হাদিস ভালো উদ্দেশ্য নিলেও তারা ইসলামের বিষয় গুলোতে বিভ্রান্তি তৈরি করছে। তাই সবাই সাবধান।
ভাই মুশফিক, আপনার তথ্য সঠিক হলে সঠিক আমলের জন্য উত্তম প্রতিদান পাবেন আর আপনার কথার দ্বারা কেউ সঠিক আমল থেকে দূরে থাকলে তাহলে তার প্রতিদানও পরকালে আপনি পাবেন। আমরা সাধারণরা আপনাদের কথা মেনে চলার চেষ্টা করি তাই লেখলাম।
আর কত মানুষের চোখে ধোকা দিবেন।রেফারেন্স ছারা জাল বলে মুনাফিক হইয়েননা😥😊
’জাল দলিল’ যদি বইটিতে থাকে আর সেগুলো যদি আপনার জানা থাকে, আপনার উচিৎ দলিল-প্রমাণ সহকারে সেগুলো তুলে ধরা। নতুবা এমন মন্তব্য ভিত্তিহীন।
ভাই আপনারা যে থিমটি ব্যবহার করেছেন সেটা কোথা থেকে কিনেছেন একটু বললে উপক্রিত হতাম
আসসালামু আলাইকুম। ভাই মুসফিক! দলীল বিহীন কোন কথা বলা উচিত হবেনা। আপনার কথা যদি সত্য না হয় তাহলে আপনি ড. গালিব স্যারের প্রতি অপবাদকারী হিসেবে গন্য হবেন। আর যদি আপনার দাবি সত্য হয় তাহলে উক্ত দাবির স্বপক্ষে যুক্তি না দেখিয়ে দলীল পেশ করুন। আহলে হাদিসগন কারো অন্ধ তাখলীদ করেনা।
ধন্যবাদ