টিপাইমুখ – আমাদের অস্তিত্বের প্রশ্ন
১.
“আল্লা ! আমাকে যত খুশি সাজা দিয়ো, কিন্তু মহেশ আমার তেষ্টা নিয়ে মরেচে। তার চরে খাবার এতটুকু জমি কেউ রাখেনি। যে তোমার দেওয়া মাঠের ঘাস, তোমার দেওয়া তেষ্টার জল তাকে খেতে দেয়নি, তার কসুর তুমি যেন কখনো মাপ করো না।”
শরৎচন্দ্রের লেখা মহেশ গল্পের এই শেষ অংশটুকু পড়লে কেন যেন চোখে পানি চলে আসত। পুরো মহেশ গল্পটা জুড়েই ছিল হিন্দু শাসক গোষ্ঠী কিভাবে মুসলিম প্রজাদের শোষণ করেছে সে চিত্র। কিন্তু সে শোষণের হাত থেকে শুধু মানুষ না, হিন্দুদের আপন দেবতাও যে নিস্তার পায়নি সেটা গফুরের এই উক্তিটি সাক্ষ্য দেয়। দিন বদলেছে, কিন্তু জমিদার শিবুবাবু আর পুরোহিত তর্করত্নদের চেহারা বদলায়নি। কি জওহরলাল নেহেরু, কি বাজপেয়ী, কি মনমোহন সিং – ভারতের শাসক শ্রেণী তাদের কদর্য চেহারা দেখিয়েছে গুজরাটে-কাশ্মিরে কখনও খোদ এই বাংলাদেশে।
“ওদের আমরা ভাতে মারব, পানিতে মারব” – ১৯৭১ সালে বঙ্গবন্ধুর সেই ভাষণ ভারত সরকার আজও ভোলেনি, আমাদের ভুলতেও দেয়নি। ১৯৭৫ সালে চালু হওয়ার পর থেকে ফারাক্কা ব্যারেজ ৪০,০০০ কিউসেক অর্থাৎ প্রতি সেকেন্ডে ১১.৩ লক্ষ লিটারেরও বেশি পানি পদ্মা থেকে ভাগিরথী নদীতে সরাতে থাকে। সংক্ষেপে এর ফলাফল হয় –
১. পদ্মার তীরবর্তী অঞ্চলগুলোতে মরুকরণ হয়। পানির অভাবে পদ্মার শাখা-প্রশাখাগুলো শুকিয়ে যায়। পুরো অঞ্চলে ভূ-গর্ভস্থ পানির স্তর নেমে যায় অনেক নীচে। বহু নলকূপ অচল হয়ে যায়। পুকুর এবং বিলগুলোতে পানি কমতে থাকে। সেচের পানি যোগাড় করতে ব্যবস্থা করা হয় গভীর নলকূপের – ফলে মাটির গভীর স্তরে জমে থাকা আর্সেনিক পানিতে মিশতে শুরু করে। দুষিত হতে থাকে পুরো দেশের ভূগর্ভস্থ পানির সঞ্চয়।
২. পানির অভাবে কৃষিকাজ ব্যাহত হতে থাকে চরমভাবে। বছরপ্রতি ফসল উৎপাদন কমে যায় অন্তত ৩৬ লক্ষ টন – যার মূল্যমান ন্যুনতম ২৩০০ কোটি টাকা।১ আর এ ক্ষতিটা হয় মূলত প্রান্তিক কৃষকদের, যাদের মূল অবলম্বন ছিল চাষাবাদ। দু’ফসলী-তিন ফসলী জমিতে এখন বছরে বড় জোর একবার শস্য ফলে। তাও নির্ভর করে বৃষ্টি নয়ত সেচের পানির উপরে।
৩. ইলিশ ছিল পদ্মার প্রাণের সখা। সমুদ্রের মাছ হলেও এর প্রজনন বৈশিষ্ট্য স্বাদু পানির স্রোতে গিয়ে ডিম পাড়া। পদ্মার স্রোত বন্ধ হয়ে যাওয়ায় এই মাছের দল বাংলাদেশের বদলে বেছে নিয়েছে মায়ানমার আর থাইল্যান্ডকে। শুধু ইলিশ নয়, এর মত শত মাছের প্রজননক্ষেত্রে পালটে গেছে। কাকচক্ষু দীঘির বুকে এখন ভরা বর্ষাতেই হাটু পানি জমে। জেলেরা মাছ ধরবে কোথায়? আমিষের একমাত্র উৎস হারিয়ে অপুষ্টিতে ভোগা শুরু করল গোটা জনপদের গরীব মানুষদের ৭৫ পরবর্তী প্রজন্মগুলো। উত্তরাঞ্চলে মঙ্গা দেখা দেয় প্রকটভাবে। অভাবী উপোসী মানুষের ঢল নামে শহরমুখে। সে ঢলে শরীক হয় চাষা, জেলে, কামার, কুমোর, ক্ষেত মজুর সবাই।
৪. নদীর পানিপ্রবাহ কমে যাওয়ায় সমুদ্রের পানি ঢুকতে থাকে নদীগর্ভে, মাটির তলায়। রূপসা-পশুর নদীর তীরে অবস্থিত খুলনা ছিল শিল্পপ্রধান শহর। পানিতে অত্যধিক পরিমাণ লবন এবং অন্যান্য খনিজ দ্রব্যের উপস্থিতিতে নষ্ট হতে থাকে যন্ত্রপাতি। এর সাথে যুক্ত হয় কৃষিজ কাঁচামালের অভাব। একে একে বন্ধ হতে থাকে কলকারখানাগুলো।
৫. একটা নদীর চলাকে যখন থমকে দেয়া হয় তখন বয়ে আনা পলিগুলো থিতু হয়ে জমতে থাকে। যখন পানিটাকে নিয়ন্ত্রিতভাবে ছাড়া হয় তখন সে পানিতে দ্রবীভূত প্রায় কিছুই থাকেনা, একে বলে উপোসী পানি। প্রমত্তা পদ্মা আকার হারালেও ক্ষুধা হারায় না – ভেঙে নিতে থাকে নদীর পার। রাজশাহী, চাপাইনবাবগঞ্জ, নাটোর, পাবনা, কুষ্টিয়া আর রাজবাড়ী জেলা জুড়ে বিস্তৃত হতে থাকে পদ্মার করাল গ্রাস।
প্রকৃতির বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে জেতা যায় না সেটা ফারাক্কা আরো একবার প্রমাণ করেছে। প্রকৃতির সাথে সহাবস্থান করতে হয়, তাকে সম্মান দেখাতে হয়। প্রকৃতিকে দাস বানানোর চেষ্টা করলে নগণ্য মানুষকে সে দূরে ছুড়ে ফেলে। যে কলকাতা বন্দরকে বাঁচানোর জন্য পদ্মাকে হত্যা করা হল, সে বন্দরের নাব্যতা ধরে রাখা যায়নি। বয়ে আনা পলির স্তুপ ভাগিরথীতে পানির চালান বন্ধ করে দিয়েছে। ক্ষতির মধ্যে গঙ্গা ছড়িয়ে গেছে আকারে, কমে গেছে গভীরতায়। বেড়েছে ভূ-গর্ভস্থ পানির স্তর – ফলে অল্প বৃষ্টিতেই হয় ব্যাপক বন্যা। মালদা আর মুর্শিদাবাদের হাজার হাজার একর জমি নদী ভাঙনে হারিয়ে গেছে নয়ত তলিয়ে গেছে নদীবক্ষে। লক্ষ লক্ষ মানুষ জমি হারিয়েছে, ঘরছাড়া হয়েছে। বাংলাদেশী অনুপ্রবেশকারী – এমন মিথ্যা অভিযোগ মাথায় নিয়ে মুসলিম প্রধান এসব হতদরিদ্র মানুষগুলো পাড়ি জমিয়েছে গুজরাট, মহারাষ্ট্র আর মুম্বাইয়ে। বড় বড় বস্তি আবাদ করেছে এরা। এসব ‘স্লামডগ’ বা বস্তির কুকুরদের নিয়ে তৈরী করা জমজমাট সিনেমা মানুষের ভালই মনোরঞ্জন করছে। সমাজবাদী পশ্চিমবঙ্গ সরকারের গঙ্গা ভাঙন কমিটি ১৯৮০ সালেই রায় দিয়েছে –
“অর্থনৈতিক দিক দিয়ে বিচার করলে ভাঙ্গন থেকে চাষের জমি রক্ষা করা খরচে পোষায় না।”২
২.
মানুষ যে ইতিহাস থেকে শিক্ষা নেয় না সেটা ভারত সরকার আবারও প্রমাণ করেছে মনিপুরে টিপাইমুখে বাঁধ নির্মাণের সিদ্ধান্ত নিয়ে। মনমোহনেরা বোঝে না নদীরও প্রাণ আছে। বরাক নদীর চলার পথ কিংবা গভীরতা হিসেব করা যায় কম্পিউটারে বসে কিন্তু এর তীরে যেই মানুষেরা বাস করে তাদের জীবনের হিসেব কে করে? ১৫০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য নাহয় ভারত সরকার মিজোরাম-মনিপুরের ৪০ হাজার মানুষকে ছিন্নমূল বানিয়ে দিল; কিন্তু বাংলাদেশের কি হবে?
ফারাক্কা ব্যারেজের যে পাঁচটি ক্ষতে ইতিমধ্যে দেশ অসুস্থ তার সাথে যুক্ত হবে অন্তত তিনটি ভয়াবহ ক্ষতি ৩ –
১. সিলেট অঞ্চলের হাওড়-বাওর অঞ্চলের বাস্তুসংস্থানের একটা বিশেষ বৈশিষ্ট্য আছে। বর্ষাকালে এর অধিকাংশ এলাকা পানিতে তলিয়ে যায়। এ সময় বিভিন্ন মাছের প্রজনন ঘটে। কিন্তু শীতকালে এর অনেকটাই শুকিয়ে যায়। বর্ষার পলি পেয়ে শীতকালে এখানে ফসল ফলে। বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য সারা বছর একটা নির্দিষ্ট হারে পানি ছাড়া হবে, ফলে মাছেদের প্রজনন যেমন নষ্ট হবে তেমন বছরের একটি মাত্র ফসল থেকেও বঞ্চিত হবে হাওড় এলাকার মানুষেরা। নিয়ন্ত্রিত পানি প্রবাহ শুধু মাছই নয়, নানারকমের গাছপালা এবং অন্যান্য পশু-পাখীদের জীবনও হুমকির মুখে ফেলবে।
২. অতি বৃষ্টিতে বাঁধ রক্ষার জন্য ছেড়ে দেয়া পানিতে ভেসে যাবে জনপদ। অতি খরাতে পানি ধরে রাখার চেষ্টায় প্রায় মরুভূমি হয়ে যাবে দেশের উত্তরপূর্বাঞ্চল। আর যদি বাঁধ থেকে ছাড়া পানি দিয়ে চাষাবাদ করার খায়েশ জাগে ভারতের তাহলে আর দেখতে হবে না।
৩. মনিপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের ড. সইবাম বলেছেন, “বাঁধের জন্য বেছে নেয়া জায়গাটা একটা ‘ফল্ট লাইনের’ উপরে অবস্থিত বিধায় খুব অস্থিতিশীল। এ অঞ্চলে গত পঞ্চাশ বছরে রিখটার স্কেলে ৮ মাত্রার দুটি ভূমিকম্প হয়েছে।” বাঁধের ফলে সৃষ্ট কৃত্রিম হ্রদের পানির চাপে ভূ-গর্ভে ভূমিকম্পের সম্ভাবনা বাড়বে। আর যদি ভূমিকম্পে বাঁধ ধসে যাওয়ার মত ঘটনা ঘটে তবে ৫ মিটার উঁচু সুনামি ভাসিয়ে নিয়ে যাবে সিলেটের বিস্তীর্ণ অঞ্চল। পালানোর সুযোগ পাওয়ার আগেই মারা পড়বে হাজারও মানুষ।
এছাড়াও পরিবেশে যে অন্যান্য সুদূর প্রভাব পড়বে তার মধ্যে গ্রীন হাউস এফেক্ট অন্যতম। বহতা নদীর পানিকে যখন আটকে রাখা হয় তখন অনেক বেশী জায়গা জুড়ে বাষ্পীভবন প্রক্রিয়া চলে। জলীয় বাষ্প কার্বন-ডাই-অক্সাইড আর মিথেনের পাশাপাশি অন্যতম প্রধান গ্রীনহাউজ গ্যাস। গ্রীন হাউজের প্রতিক্রিয়ার সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বেড়ে যাবার যে আশঙ্কা করা হচ্ছে তাতে বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলের প্রায় পুরোটাই সমুদ্রে তলিয়ে যাওয়ার ভয় আছে।
টিপাইমুখ বাঁধ তাই বাংলাদেশকে গোপনে হত্যা বা ভারতের জন্য আত্মহত্যা নয় বরং পুরো পৃথিবীর জন্য একটি ভয়াবহ হুমকি।
৩.
রসুলুল্লাহ সাল্লালাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মুসলিমদের পানি ধরে রাখতে নিষেধ করেছেন। তিনি বলেছেন, যে ব্যক্তি প্রয়োজনের অতিরিক্ত পানি ধরে রাখত কিয়ামাতের দিন আল্লাহ তার সাথে কথা বলবেননা, তার দিকে তাকাবেনও না। আল্লাহ তার রহমত আটকে দেবেন কারণ সে পানি আটকে রাখত অথচ সে তা সৃষ্টি করেনি। ৪ পানি যদি ধরে রাখতেই হয় সেটা যেন গোড়ালির উচ্চতা অতিক্রম না করে এমন নিষেধাজ্ঞাও ইসলাম আরোপ করেছে। ৫
এখন নামে ধর্মনিরপেক্ষ সেকুলার ভারত স্বাভাবিকভাবেই রসুলের নির্দেশের তোয়াক্কা করে না। সমাজ, পরিবেশ, প্রতিবেশী সব গোল্লায় যাক – পৃথিবীতে ভোগ করা হল ওদের মূলমন্ত্র। কিন্তু ওদের ভোগের মাশুল কেন আমাদের দিতে হবে? ওরা এসির বাতাস খাবে, আর আমরা দু’মুঠো ভাতও খেতে পাব না তাতো হয় না। রুখে যদি না দাঁড়াই তবে দেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের মত উত্তর পূর্বাঞ্চলও পঙ্গু হয়ে যাবে। সমস্যা হল আমরা আপাতত ভারতের সাথে মারামারি করে পারব না। আর আন্তর্জাতিক নদী আইন নিয়ে যে জাতিসংঘে বিচার দেব সে পথও রুদ্ধ। বিশ্বমোড়ল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রও এখন ভারতের সাথে খাতির রাখতে ব্যস্ত। ভারত আমাদের পানি বন্ধ করে মারল না ভাতে মারল – তাতে তাদের একটুও এসে যায় না। তাহলে আমাদের কর্তব্য কি?
প্রথমত, আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া। আল্লাহ যেই আয়াতে আমাদের জানিয়েছেন যে পৃথিবীর যাবতীয় বিপদ-আপদ আমাদের নিজেদের হাতের কামাই, সেই একই আয়াতের শেষাংশে বলেছেন যে তিনি অনেক অনেক ক্ষমা করেন।৬ আমরা হিন্দি সিনেমা-সিরিয়াল দেখে, শির্কযুক্ত গান শুনে, ওদের সংষ্কৃতিকে আপন করে নিয়ে যে পাপ করেছি তার প্রতিফল হিসেবে ফারাক্কা পেয়েছি, টিপাইমুখ পেতে যাচ্ছি। ভারতীয় সংষ্কৃতিকে ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করতে হবে, আল্লাহর কাছে ক্ষমা চেতে হবে। আল্লাহর কাছ ক্ষমা চাইলে তিনি বিপোদদ্ধার করেন, এবং করবেন বলে সকল মুমিনকে কথাও দিয়েছেন। ৭
দ্বিতীয়ত, টিপাইমুখের বিরুদ্ধে আমরা জনমত সৃষ্টি করতে পারি। ভারত সহ সারা পৃথিবীতে নিশ্চয় এখনও কিছু মানুষ আছে যাদের সাধারণ বিবেক বুদ্ধি লোপ পায়নি। টিপাইমুখের বিরুদ্ধে ইতিমধ্যে মনিপুরে আন্দোলন শুরু হয়েছে। কিন্তু আমরা যদি বিশ্বজুড়ে একটা সচেতনতার জন্ম দিতে পারি তাহলে লোকভয়ে হলেও ভারত সরকার এ প্রকল্প থেকে পিছু হটবে যেমন হটেছে পশ্চিমবঙ্গের সিঙ্গুরে টাটা গাড়ির কারখানা বানানোর সময়ে। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে আমাদের যার যতটুকু পরিচিতি আছে সেটুকু ব্যবহার করতে হবে যেন মানুষ অন্তত জানতে পারে টিপাইমুখে কি ভয়াবহ অন্যায়টা হচ্ছে। আমাদের যার যতটুকু সামর্থ্য আছে ততটুকু দিয়ে কিছু লিখি, না লিখতে পারলে এখানে – http:/farakkacommittee.com/tipaimukh-dam.php বেশ কিছু ভাল লেখার সংকলন আছে, সেগুলো অন্তত পড়ি ও মানুষকে পড়তে দেই। বুয়েটের পানিসম্পদ প্রকৌশলী জাহিদুল ইসলামের একটা বাংলা ই-বুক আছে (http:/www.socolzahid.blogspot.com/) এরকম ইংরেজিতে কিছু লেখা দরকার। প্রধানমন্ত্রীর দুই ভারতভৃত্য উপদেষ্টা এই বাঁধের পক্ষে যে নির্লজ্জ চামচামি করছে তার বিরুদ্ধেও একাডেমিকালি লেখা দরকার।
এগুলোর কোনটিই যদি কাজ না করে তবে আমাদের পথে নামতে হবে। ভারতীয় দূতাবাস বা সংসদ ঘেরাও করে হলেও আমাদের দাবী এই বুদ্ধিভ্রষ্ট সরকারকে শোনাতে হবে। টিপাইমুখের বিরুদ্ধে নীরবতার মূল্য আমাদের দিতে হবে পরকালে, আর আমাদের সন্তানদের ইহকালেই।
– শরীফ আবু হায়াত অপু
৭ই সফর, ১৪৩৩ হিজরি
ফোর্ট ওয়েইন, যুক্তরাষ্ট্র
————————————————–
১ HEAVENLY GANGA, THE FARAKKA BARRAGE AND ITS ATROCIOUS AFTERMATH – Jatin H. Desai
২ A REPORT ON THE IMPACT OF FARAKKA BARRAGE ON THE HUMAN FABRIC – Manisha Banerjee
৩ টিপাইমুখ বাঁধ ও বাংলাদেশ প্রেক্ষাপট (ই-বুক) – জাহিদুল ইসলাম
৪ আবু হুরাইরা থেকে বর্ণিত – সহীহ বুখারি ও মুসলিম
৫ আবু দাউদ, ইবনে মাজাহ
৬ সুরা আশ-শূরা, ৪২ : ৩০
৭ সুরা আল-আম্বিয়া, ২১ : ৮৮