পবিত্রতা

অপবিত্র বস্ত্ত থেকে পবিত্রতা অর্জনের পদ্ধতি

মুহাম্মাদ শরীফুল ইসলাম

النجاسة -এর সংজ্ঞা : النجاسة এমন অপরিচ্ছন্ন বস্ত্ত যা থেকে দূরে থাকার জন্য ইসলামী শরী‘আত নির্দেশ প্রদান করেছে।[18]

النجاسة বা অপবিত্র বস্ত্তর প্রকারভেদ : النجاسة বা অপবিত্র বস্ত্ত তিন প্রকার।[19] যথা-

(১) نجاسة مغلظة (নাজাসাতে মুগাল্লাযা) অর্থাৎ যা বেশী অপবিত্র। যেমন- কুকুর ও শূকর।

(২) نجاسة مخففة (নাজাসাতে মুখাফফাফাহ) অর্থাৎ যা অল্প অপবিত্র। যেমন- শিশুর পেশাব, যে খাদ্য খাওয়া আরম্ভ করেনি।

(৩) نجاسة مةوسطة (নাজাসাতে মুতাওয়াসসেতা) অর্থাৎ মধ্যম অবিত্র। যেমন- পেশাব ও পায়খানা।

অপবিত্র বস্ত্ত সমূহ

পৃথিবীতে এমন কিছু বস্ত্ত আছে যেগুলোকে ইসলামী শরী‘আত অপবিত্র ঘোষণা করেছে এবং তা থেকে দূরে থাকার নির্দেশ দিয়েছে। যেমন-

(ক) পেশাব ও পায়খানা : হাদীছে এসেছে,

عَنْ أَبِيْ هُرَيْرَةَ أَنَّ رَسُوْلَ اللهِ صلى الله عليه وسلم قَالَ : إِذَا وَطِئَ أَحَدُكُمْ بِنَعْلِهِ الأَذَى، فَإِنَّ التُّرَابَ لَهُ طَهُوْرٌ.

আবু হুরায়রাহ্ (রাঃ) হ’তে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেছেন, ‘যখন তোমাদের কেউ জুতা দ্বারা নাপাক জিনিস মাড়ায়, তবে (পরবর্তী) মাটি তার জন্য পবিত্রকারী’।[20]

আনাস ইবনু মালেক (রাঃ) হ’তে বর্ণিত, তিনি বলেন, একদা আমরা রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)-এর সাথে মসজিদে ছিলাম, এমন সময় এক বেদুইন আসল এবং মসজিদে দাঁড়িয়ে পেশাব করতে লাগল। রাসূল (ছাঃ)-এর ছাহাবীগণ বলে উঠলেন, রাখ! রাখ! তখন রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বললেন, তাকে বাধা দিও না, তাকে তার অবস্থায় ছেড়ে দাও। সুতরাং তাঁরা তাকে ছেড়ে দিলেন, যে পর্যন্ত না সে পেশাব করল। অতঃপর রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) তাকে ডাকলেন এবং বললেন, দেখ, এই মসজিদ সমূহে পেশাব ও অপবিত্রকরণের মত কিছু করা সঙ্গত নয়। এটা শুধু আল্লাহর যিকির, ছালাত ও কুরআন পাঠের জন্য। আনাস (রাঃ) বলেন, অতঃপর রাসূল (ছাঃ) লোকদের মধ্যে একজনকে নির্দেশ দিলেন। সে এক বালতি পানি আনল এবং তার উপর ঢেলে দিল।[21]

অতএব উপরোক্ত হাদীছদ্বয় দ্বারা প্রমাণিত হয় যে, পেশাব ও পায়খানা অপবিত্র যা থেকে পবিত্রতা অর্জন করার মাধ্যম হ’ল পানি এবং মাটি।

(খ) গোশত খাওয়া হালাল এমন পশুর প্রবাহিত রক্ত : যে সকল পশুর গোশত খাওয়া হালাল সেগুলি যবেহ করলে যে রক্ত প্রবাহিত হয়, তা অপবিত্র। তবে যেসব রক্ত গোশতের মধ্যে থেকে যায়, তা পবিত্র। আল্লাহ তা‘আলা বলেন, أَوْ دَمًا مَسْفُوْحًا ‘কিংবা প্রবাহিত রক্ত’ (অপবিত্র) (আন‘আম ১৪৫)

(গ) গোশত খাওয়া হারাম এমন প্রানীর মল-মূত্র : যে সকল প্রানীর গোশত খাওয়া হারাম সেগুলির মল-মূত্র অপবিত্র। যেমন- ইঁদুর, বিড়াল, কুকুর, গাধা ইত্যাদির মল-মূত্র। হাদীছে এসেছে,

عَنْ عَبْدِ اللهِ قَالَ : أَرَادَ النَّبِيُّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ أَنْ يَتَبَرَّزَ فَقَالَ : ائْتِنِيْ بِثَلاَثَةِ أَحْجَارٍ فَوَجَدْتُ لَهُ حَجَرَيْنِ وَرَوْثَةَ حِمَارٍ، فَأَمْسَكَ الْحَجَرَيْنِ وَطَرَحَ الرَّوْثَةَ، وَقَالَ : هِيَ رِجْسٌ.

আব্দুল্লাহ (রাঃ) হ’তে বর্ণিত, তিনি বলেন, একদা রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) পায়খানা করার ইচ্ছা করলেন। তখন তিনি বললেন, আমাকে তিনটি পাথর নিয়ে এসে দাও। আমি তাঁর জন্য দু’টি পাথর ও গাধার মল পেলাম। তিনি পথর দু’টি গ্রহণ করলেন এবং (গাধার) মল ছুড়ে ফেলে দিয়ে বললেন, এটা অপবিত্র’।[22] এ হাদীছ দ্বারা প্রমাণিত হয় যে, গোশত খাওয়া হারাম পশুর মল-মূত্র অপবিত্র।

(ঘ) মৃত প্রাণী : যে সকল পশু-পাখি শারঈ বিধান অনুযায়ী যবেহ ছাড়াই স্বাভাবিক ভাবে মৃতবরণ করে, সেসব অপবিত্র। আল্লাহ তা‘আলা বলেন, إِلاَّ أَنْ يَكُوْنَ مَيْتَةً ‘মৃত ব্যতীত’ (আন‘আম ১৪৫)। তবে দু’টি মৃত হালাল ও পবিত্র। তা হ’ল মাছ এবং পঙ্গপাল বা ফড়িং জাতীয় প্রাণী বিশেষ। যেমন রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেছেন,

أُحِلَّتْ لَكُمْ مَيْتَتَانِ وَدَمَانِ، فَأَمَّا الْمَيْتَتَانِ فَالْحُوْتُ وَالْجَرَادُ، وَأَمَّا الدَّمَانِ فَالْكَبِدُ وَالطِّحَالُ.

‘দু’প্রকারের মৃত এবং দু’প্রকারের রক্ত তোমাদের জন্য হালাল করা হয়েছে। সেই মৃত দু’টি হ’ল মাছ ও টিড্ডি। আর দু’প্রকারের রক্ত হ’ল যকৃৎ ও প্লীহা’।[23]

আর যে সকল প্রাণীর রক্ত প্রবাহিত হয় না সেগুলি মৃত্যুবরণ করলেও তা পবিত্র। যেমন- মশা, মাছি, পিপিলিকা ইত্যাদি। হাদীছে এসেছে,

عَنْ أَبِيْ هُرَيْرَةَ رَضِيَ اللهُ عَنْهُ، أَنَّ رَسُوْلَ اللهِ صلى الله عليه وسلم قَالَ : إِذَا وَقَعَ الذُّبَابُ فِيْ إِنَاءِ أَحَدِكُمْ فَلْيَغْمِسْهُ كُلَّهُ ثُمَّ لْيَطْرَحْهُ فَإِنَّ فِيْ أَحَدِ جَنَاحَيْهِ شِفَاءً وَفِي الآخَرِ دَاءً.

আবু হুরায়রা (রাঃ) হ’তে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেছেন, ‘যখন তোমাদের কারো কোন খাবারের পাত্রে মাছি পড়ে, তখন তাকে পুরোপুরি ডুবিয়ে দিবে, তারপর ফেলে দিবে। কারণ তার এক ডানায় থাকে আরোগ্য ও আরেক ডানায় থাকে রোগ’।[24]

অত্র হাদীছ দ্বারা প্রমাণিত হয় যে, রক্ত প্রবাহিত হয় না এমন প্রাণী মৃত্যুবরণ করলেও পবিত্র।

(ঙ) المذي  (মযী) : স্বামী-স্ত্রী উভয়ে সহবাসের চিন্তা অথবা ইচ্ছা করলে উত্তেজনা বসত যে সাদা তরল ও পিচ্ছিল পানি স্ত্রী ও পুরুষ লিঙ্গ থেকে নির্গত হয় যাতে শরীরিক কোন দুর্বলতা অনুভূত হয় না, তাকে মযী বলা হয়। এটা অপবিত্র হওয়ার ব্যাপারে ওলামায়ে কেরাম ঐক্যমত পোষণ করেছেন।[25]

রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেছেন,إِذَا رَأَيْتَ الْمَذْىَ فَاغْسِلْ ذَكَرَكَ وَتَوَضَّأْ وُضُوْءَكَ لِلصَّلاَةِ. ‘যখনই তুমি মযী দেখবে তখন তোমার পুরুষাঙ্গ ধৌত করবে এবং ছালাত আদায়ের জন্য ওযূ করবে’।[26]

অতএব মযী অপবিত্র বলেই রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) তা থেকে পবিত্রতা অর্জনের জন্য ধৌত করার নির্দেশ দিয়েছেন।

(চ)   الودي (ওয়াদী) : এটা সাদা গরম পানি যা সাধারণত পেশাবের পরে বের হয়ে থাকে। এটা অপবিত্র হওয়ার ব্যাপারে ওলামায়ে কেরাম ঐক্যমত পোষণ করেছেন। ইবনু আববাস (রাঃ) বলেন,أَمَّا الْوَدْىُ وَالْمَذْىُ فَقَالَ : اغْسِلْ ذَكَرَكَ أَوْ مَذَاكِيْرَكَ وَتَوَضَّأْ وُضُوْءَكَ لِلصَّلاَةِ. ‘আর ওয়াদী ও মযী সম্পর্কে তিনি বলেন, তুমি তোমার লজ্জাস্থান ধৌত কর এবং ছালাতের জন্য ওযূ কর।[27] অতএব ওয়াদী অপবিত্র বলেই ধৌত করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

(ছ) হয়েযের রক্ত : হাদীছে এসেছে,

عَنْ أَسْمَاءَ قَالَتْ جَاءَتِ امْرَأَةٌ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم فَقَالَتْ أَرَأَيْتَ إِحْدَانَا تَحِيْضُ فِيْ الثَّوْبِ كَيْفَ تَصْنَعُ قَالَ تَحُتُّهُ ثُمَّ تَقْرُصُهُ بِالْمَاءِ وَتَنْضَحُهُ وَتُصَلِّيْ فِيْهِ.

আসমা (রাঃ) হ’তে বর্ণিত, তিনি বলেন, জনৈকা মহিলা নবী (ছাঃ)-এর নিকট এসে বললেন, (হে আল্লাহর রাসূল!) বলুন, আমাদের কারো কাপড়ে হায়েযের রক্ত লেগে গেলে সে কি করবে? তিনি বললেন, ‘সে তা ঘষে ফেলবে, তারপর পানি দিয়ে রগড়াবে এবং ভাল করে ধুয়ে ফেলবে। অতঃপর সেই কাপড়ে ছালাত আদায় করবে’।[28] উল্লিখিত হাদীছ হায়েযের রক্তের অপবিত্রতা প্রমাণ করে।

(জ) কুকুরের লালা : হাদীছে এসেছে,

عَنْ أَبِيْ هُرَيْرَةَ قَالَ قَالَ رَسُوْلُ اللهِ صلى الله عليه وسلم طُهُوْرُ إِنَاءِ أَحَدِكُمْ إِذَا وَلَغَ فِيْهِ الْكَلْبُ أَنْ يَغْسِلَهُ سَبْعَ مَرَّاتٍ أُوْلاَهُنَّ بِالتُّرَابِ.

আবু হুরায়রা (রাঃ) হ’তে বর্ণিত তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেছেন, ‘তোমাদের কারো পাত্রের পবিত্রতা লাভ করা হ’ল যখন তাতে কুকুর মুখ দেয় তখন তা সাতবার ধোয়া এবং প্রথমবার মাটি দ্বারা’।[29]

(ক) যমীনে পতিত অপবিত্র বস্ত্ত থেকে পবিত্রতা অর্জনের পদ্ধতি : যদি যমীনের কোন স্থানে পায়খানা জাতীয় নাপাকী থাকে যা শুধুমাত্র পানি ঢেলে দূর করা সম্ভব নয়, তাহ’লে তা পানি দ্বারা ভালভাবে ধৌত করতে হবে। আর যদি পেশাব জাতীয় নাপাকী থাকে, তাহ’লে তার উপর পানি ঢেলে দিলেই তা পবিত্র হয়ে যাবে। যেমনভাবে রাসূলুল্লাহ বেদুঈনের পেশাবের উপর পানি ঢেলে দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছিলেন।

(খ) হায়েযের রক্ত থেকে কাপড় পবিত্র করার পদ্ধতি : হায়েযের রক্ত থেকে কাপড় পবিত্র করতে হ’লে তা পানি দ্বারা ধুয়ে ফেলতে হবে। হাদীছে এসেছে, ‘জনৈকা মহিলা নবী (ছাঃ)-এর নিকট এসে বললেন, (হে আল্লাহর রাসূল!) বলুন, আমাদের কারো কাপড়ে হায়েযের রক্ত লেগে গেলে সে কি করবে? তিনি বললেন, ‘সে তা ঘষে ফেলবে, তারপর পানি দিয়ে রগড়াবে এবং ভাল করে ধুয়ে ফেলবে। অতঃপর সেই কাপড়ে ছালাত আদায় করবে’।[30]

(গ) পায়খানা ও পেশাব থেকে কাপড় পবিত্র করার পদ্ধতি : যদি কাপড়ে পায়খানা লাগে তাহ’লে তা পানি দ্বারা ধুয়ে ফেলতে হবে। আর পেশাব লাগলে তার উপর পানি ঢেলে দিলেই পবিত্র হয়ে যাবে। তবে দুধ পানকারী ছেলে শিশুর পেশাবের উপর পানি ছিটিয়ে দিলেই তা পবিত্র হয়ে যাবে। কিন্তু দুধ পানকারী মেয়ে শিশুর পেশাব পানি দ্বারা ধুয়ে ফেলতে হবে। রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেন, يُغْسَلُ مِنْ بَوْلِ الْجَارِيَةِ وَيُرَشُّ مِنْ بَوْلِ الْغُلاَمِ ‘মেয়ের পেশাব ধেŠত করতে হয় এবং ছেলের পেশাবে পানি ছিটিয়ে দিতে হবে’।[31]

(ঘ) মযী থেকে পবিত্রতা অর্জনের পদ্ধতি : মযী বের হয়ে কাপড়ে লাগলে তার উপর পানি ছিটিয়ে দিলেই তা পবিত্র হয়ে যাবে। হাদীছে এসেছে,

عَنْ سَهْلِ بْنِ حُنَيْفٍ قَالَ : كُنْتُ أَلْقَى مِنَ الْمَذْيِ شِدَّةً، فَكُنْتُ أُكْثِرُ الِاغْتِسَالَ مِنْهُ، فَسَأَلْتُ رَسُوْلَ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ عَنْ ذَلِكَ، فَقَالَ : إِنَّمَا يُجْزِئُكَ مِنْهُ الْوُضُوْءُ، فَقُلْتُ : فَكَيْفَ بِمَا يُصِيْبُ ثَوْبِيْ مِنْهُ؟ قَالَ : يَكْفِيْكَ أَنْ تَأْخُذَ كَفًّا مِنْ مَاءٍ فَتَنْضَحَ بِهَا مِنْ ثَوْبِكَ حَيْثُ تَرَى أَنَّهُ أَصَابَهُ.

সাহল ইবনু হুনাইফ (রাঃ) হ’তে বর্ণিত তিনি বলেন, আমার অত্যধিক মযী নির্গত হ’ত, তাই আমি অধিক গোসল করতাম। অতঃপর আমি এ ব্যাপারে রাসূলুল্লাহ (ছাঃ)-কে জিজ্ঞেস করি। তিনি বলেন, মযী বের হওয়ার পরে ওযূ করাই তোমার জন্য যথেষ্ট। তখন আমি বললাম, আমার কাপড়ে মযী লাগলে কি করব? তিনি বললেন, ‘কাপড়ের যে স্থানে মযীর নিদর্শন দেখবে, এক অাঁজলা পানি নিয়ে তার উপর ছিটিয়ে দেওয়াই যথেষ্ট হবে’।[32]

উল্লেখ্য যে, মযী শরীরের কোন স্থানে লাগলে সে স্থান ধুয়ে ফেলতে হবে এবং কাপড়ে লাগলে তার উপরে শুধু পানি ছিটিয়ে দিলেই চলবে।

(ঙ) কুকুরের লালা থেকে পবিত্রতা অর্জনের পদ্ধতি : কুকুরের লালা থেকে পবিত্রতা অর্জনের পদ্ধতি বর্ণনা করে রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) বলেছেন, ‘তোমাদের কারো পাত্রের পবিত্রতা লাভ করা হ’ল যখন তাতে কুকুর মুখ দেয় তখন তা সাতবার ধৌত করা এবং প্রথমবার মাটি দ্বারা’।[33]



[18]. আল-ফিকহুল মুয়াস্সার, ৩৫ পৃঃ।

[19]. আল-ফিকহুল মুয়াস্সার, ৩৫ পৃঃ, শারহুল মুমতে, ১/৪১৪ পৃঃ।

[20]. আবুদাউদ, তাহক্বীক : নাছিরুদ্দীন আলবানী, হা/৩৮৫, তিনি হাদীছটিকে ছহীহ বলেছেন; মিশকাত, হা/৪৬৯, বঙ্গানুবাদ, এমদাদিয়া ২/১২৫ পৃঃ।

[21]. মুত্তাফাক আলাইহ, মিশকাত, হা/৪৬০, বঙ্গানুবাদ, এমদাদিয়া ২/১২২ পৃঃ।

[22]. বুখারী হা/১৫৬, তিরমিযী হা/১৭, নাসাঈ হা/৪২।

[23]. আহমাদ, ইবনু মাজাহ, মিশকাত হা/৩৯৫৩, বঙ্গানুবাদ, এমদাদিয়া ৮/১৩৩ পৃঃ।

[24]. বুখারী, কোন পাত্রে মাছি পড়া অনুচ্ছেদ, হা/৫৭৮২, বঙ্গানুবাদ, তাওহীদ পাবলিকেশন্স ৫/৩৫৯ পৃঃ।

[25]. ইমাম নববী, আল-মাজমু ২/৬; ইবনু ক্বুদামা, আল-মুগনী ১/১৬৮; ছহীহ ফিকহুস সুন্নাহ ১/৭২।

[26]. আবু দাউদ, তাহক্বীক: নাছিরুদ্দীন আলবানী, হা/২০৬, তিনি হাদীছটিকে ছহীহ বলেছেন।

[27]. সুনানুল কুবরা লিল বায়হাক্বী, ‘মযী এবং ওয়াদী গোসল ওয়াজিব করে না’ অনুচ্ছেদ, হা/৮৩২।

[28]. বুখারী, ওযূ অধ্যায়, ‘রক্ত ধৌত করা অনুচ্ছেদ’ হা/২২৭, বঙ্গানুবাদ, তাওহীদ পাবলিকেশন্স ১/১২৩ পৃঃ।

[29]. মুসলিম ‘কুকুরের লালার হুকুম’ অনুচ্ছেদ হা/৬৭৭, মিশকাত ‘অপবিত্র হ’তে পবিত্রকরণ’ অনুচ্ছেদ হা/৪৫৮, বঙ্গানুবাদ, এমদাদিয়া ২/১২১ পৃঃ।

[30]. বুখারী, ওযূ অধ্যায়, ‘রক্ত ধৌত করা অনুচ্ছেদ’ হা/২২৭, বঙ্গানুবাদ, তাওহীদ পাবলিকেশন্স ১/১২৩ পৃঃ।

[31]. আবু দাউদ, তাহক্বীক : নাছিরুদ্দীন আলবানী, ‘কাপড়ে শিশুর পেশাব লাগা’ অনুচ্ছেদ, হা/৩৭৬, হাদীছ ছহীহ, মিশকাত হা/৪৬৮, বঙ্গানুবাদ, এমদাদিয়া ২/১২৫ পৃঃ।

[32]. আবু দাউদ, তাহক্বীক : নাছিরুদ্দীন আলবানী, ‘কাপড়ে শিশুর পেশাব লাগা’ অনুচ্ছেদ, হা/৩৭৬, হাদীছ ছহীহ, মিশকাত হা/৪৬৮, বঙ্গানুবাদ, এমদাদিয়া ২/১২৫ পৃঃ।

[33]. মুসলিম ‘কুকুরের লালার হুকুম’ অনুচ্ছেদ হা/৬৭৭, মিশকাত ‘অপবিত্র হ’তে পবিত্রকরণ’ অনুচ্ছেদ হা/৪৫৮, বঙ্গানুবাদ, এমদাদিয়া ২/১২১ পৃঃ।

মন্তব্য করুন

আরও দেখুন
Close
Back to top button