বই (eBook/PDF)

বইঃ ইলেকট্রনিক গেমস এবং কমার্সিয়াল সেন্টারের মহামারি

বইঃ ইলেকট্রনিক গেমস এবং কমার্সিয়াল সেন্টারের মহামারি
লেখক : মুহাম্মাদ সালেহ আল মুনাজ্জিদ
প্রকাশনী : সীরাত পাবলিকেশন

অনুবাদ : শেইখ আসিফ, আশিক আরমান নিলয় 
পরিমার্জন এবং সম্পাদনা: সাজিদ ইসলাম
শর’ঈ সম্পাদনা: মাওলানা আব্দুল্লাহ আল মাসউদ

পৃষ্ঠাঃ ১৩০ পৃষ্ঠা

আজকের প্রজন্ম ভুলে গিয়েছে মুক্ত বাতাসের দৌড়ানো, তারা জানে না ঝুম বৃষ্টিতে কাদা পানি চুবিয়ে ফুটবল খেলার আনন্দ, বর্ষাকালে নদী-পুকুরে ডুব দিয়ে এক ভিন্ন দেশে যাওয়ার বিনোদন। যে কচি বয়সটা ছিল প্রকৃতির মাঝে হারিয়ে যাওয়ার, সেই বয়সটা এখন গ্রাস করে ফেলেছে কিছু ইলেক্ট্রিক ডিভাইস। প্রযুক্তি এবং মর্ডানাইজেসন আমাদেরকে যতটা কল্যাণের পাশাপাশি অকল্যাণ বয়ে এনে, তার মধ্যে এটি একটা।  ঘন্টার পর ঘন্টা স্ক্রিনে ডুবে থাকা শিশুটা হারিয়ে ফেলে চাঞ্চল্য স্বভাব।

এই দিকে শপিং মলের রঙবেরঙের চোখ ধাঁধানো কাপড়ের মাঝে হারিয়ে যাচ্ছে মেয়ে শিশুটি! মৌলিক প্রয়োজন মেটানোর জন্য যার উদ্ভব, তা আজ বিলাসিতায় রূপ নিয়েছে। যুব সমাজের দ্বীন নষ্ট করার কারণ হয়েছে। সংসার ভাঙার কারণ হচ্ছে। মানুষের ব্যক্তিত্বকে আজ কন্ট্রোল করছে এই ইন্ডাস্ট্রিগুলো।

আরবের প্রখ্যাত আলেমে দ্বীন, ফকিহ, শায়খ সালেহ আল-মুনাজ্জিদ এই দিককে সামনে রেখেই দিয়েছেন অসাধারণ কিছু নসিহত। যা শিশু-যুবকদেরকে গেম নামক নেশা থেকে বেড়িয়ে আনতে সহায়ক হবে এবং প্রডাক্টিভ করবে, নারী থেকে শুরু করে মার্কেট কর্তৃপক্ষকে সবার জন্য উত্তম নসিহত এবং কর্মপন্থায় ভরপুর একটি বই এটি।


ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন (PDF Size 2.59 MB)

অনলাইনে কিনতে এখানে ক্লিক করুন

ইসলামিক ইমেইল নিউজলেটার
নতুন পোস্ট প্রকাশিত হলে সরাসরি আপনার ই-মেইল ইনবক্সে পেতে সাবস্ক্রাইব করুন।
icon

৮টি মন্তব্য

  1. সঠিক
    যাদের বই সম্পর্কে ধারণা থাকে না, সে কী করে বই পড়তে পারে বা কিনতে পারে।
    আগে বই সম্পর্কে ধারণা হুক, বই ঘরে এমনিতেই ঘরে চলে আসবে, দু’দিন আগে কিংবা পরে।
    ধন্যবাদ।

  2. লাভের আশা আাছে, সেটা হচ্ছে মানুষ যেন ভাল বই পরে সঠিক পথে আসে।কিন্তু যারা পিডিএফ পড়বে তারা তো বইটা আর কিনবেনা,সেক্ষেত্রে লেখকের হক নষ্ট হবে না কি?সত্য বলতে আমি জানার জন্যই প্রশ্ন করেছি।কারণ এখন কমবেশি সব বইয়ের সফ্ট কপি পাওয়া যায়।

    1. ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতায় এ ধারনা আমার কাছে ভুল মনে হয়। কারন আমি নিজে যত বই কিনেছি তার অধিকাংশই পিডিএফ দেখে। পিডিএফ না দেখলে সেগুলো কেনা তো দুরের কথা, নামই জানা হতো না। পিডিএফ দেখে ভালো লাগার কারনেই বই কিনেছি। যারা বই কেনে না তারা বলতে গেলে এমনিতেই কেনে না বা আর্থিক সমস্যা আছে। আর যারা সত্যিকার পাঠক তারা পিডিএফ পড়তে স্বাচ্ছন্দবোধ করে না। পিডিএফ সব সময় কাছে রাখা যায় এটাই বড় সুবিধা।

      1. সম্পাদক ভাইয়ের সাথে আমি ১০০% একমত। পিডিএফ বই পড়ে আজ আমি স্বস্তির ঢেকুর ছাড়ি কেননা পিডিএফ বই পড়ে সেগুলো বন্ধুদের মাঝে রিভিউ দেই আর ওরা পরে হার্ডকপি নেয়। আমি পারিনি অর্থনৈতিক সমস্যার কারণে বই সংগ্রহ করতে। এই পিডিএফ বই পড়ে আমার জীবনের মোড়ই পাল্টে গেছে, সেটা বলে বুঝানো যাবে না। পিডিএফ না থাকলে বই কিনে পড়া আমার এতটা সম্ভব হত না। তবে পিডিএফ ও বই কে কখনই এক করছি না।

মন্তব্য করুন

Back to top button